ঢাকা
,
বুধবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৫, ১৪ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
জরুরি সংবাদ সম্মেলনে আসছে এনসিপির গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নে কর্মপরিকল্পনা ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
বিএনপির আপত্তিতে ক্ষোভ জামায়াতের — আরপিও সংশোধনী বহাল রাখার দাবি
কৃষিজমি গিলে নিচ্ছে আবাসন, বিলুপ্তির পথে পাখি
চট্টগ্রামে মেয়রের ব্যানার সরানো নিয়ে সংঘর্ষে যুবদল কর্মী নিহত, আহত ৮
ঢাকা আদালতে ভূমি দখল সংক্রান্ত নতুন আদেশ: প্রতিবেদনের নির্দেশ
২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবরের লগি-বৈঠা তাণ্ডব বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক কলঙ্কজনক অধ্যায় — জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমান
বিতর্কিত ব্যক্তিদের থাকলে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবে: আমীর খসরুজেটিভি নিউজ বাংলা
গুম হত্যার চেয়েও নিকৃষ্টতম অপরাধ : আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল
সাভারে “আফজাল সন্দেশে” ভয়াবহ ভেজাল শিশু খাদ্য উৎপাদন — ময়লা, দূর্গন্ধ ও রাসায়নিকে তৈরির অভিযোগ
২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবরের লগি-বৈঠা তাণ্ডব বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক কলঙ্কজনক অধ্যায় — জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমান
-
Reporter Name - আপডেট সময় ০৩:৩৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫
- ৪ বার পড়া হয়েছে
জেটিভি ডেস্ক নিউজ বাংলা
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর লগি-বৈঠাধারীদের গণহত্যা, সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের ঘটনা বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক কলঙ্কজনক অধ্যায় হিসেবে ইতিহাসে চিহ্নিত হয়ে থাকবে।
রোববার (২৬ অক্টোবর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ওই দিনের ধারাবাহিকতায় দেশে সন্ত্রাসী রাজনীতির সূচনা হয়, যা ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত অব্যাহত ছিল। তার মতে, তখন থেকেই দেশে রাজনীতিশূন্যতার প্রক্রিয়া শুরু হয় এবং গণতন্ত্র, আইনের শাসন, মানবাধিকার, বাকস্বাধীনতা ও ভোটাধিকারসহ জনগণের মৌলিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়।
ডা. শফিকুর রহমান আরও বলেন, “২০০৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচাল করার উদ্দেশ্যে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোট সারা দেশে লগি-বৈঠার তাণ্ডব সৃষ্টি করে। তাদের হামলায় জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের অন্তত ১৪ জন নেতাকর্মী নিহত এবং শতাধিক আহত হন। ঢাকাসহ সারা দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করা হয়। এমনকি মৃতদেহের ওপর নৃত্য করে তারা বর্বর উল্লাসে মেতে ওঠে — যা বিশ্ব গণমাধ্যমে ব্যাপকভাবে প্রচারিত হয়েছিল।”
তিনি এ ঘটনাকে পূর্বপরিকল্পিত মানবতাবিরোধী গণহত্যা হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, “এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত খুনিদের বিচারের জন্য সুনির্দিষ্ট মামলা দায়ের করা হলেও তৎকালীন সরকার তা প্রত্যাহার করে নেয় এবং বিচার প্রক্রিয়া রুদ্ধ করে।”
জামায়াত আমির বলেন, “গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের ফলে দেশ ফ্যাসিবাদমুক্ত হয়েছে। আমরা আশা করি, দেশে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হবে এবং ২৮ অক্টোবরের গণহত্যাকারীদের বিচারের ব্যবস্থা করা হবে। জনগণের দাবি—দায়ের করা মামলা পুনরায় সচল করে দায়ীদের গ্রেপ্তার ও শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।”
তিনি ২৮ অক্টোবর নিহতদের “শহীদ” হিসেবে কবুল করার জন্য মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করেন এবং আহত ও পঙ্গুদের পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানায়।
ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ






















