ঢাকা , বুধবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৫, ১৪ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
জরুরি সংবাদ সম্মেলনে আসছে এনসিপির গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নে কর্মপরিকল্পনা ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত বিএনপির আপত্তিতে ক্ষোভ জামায়াতের — আরপিও সংশোধনী বহাল রাখার দাবি কৃষিজমি গিলে নিচ্ছে আবাসন, বিলুপ্তির পথে পাখি চট্টগ্রামে মেয়রের ব্যানার সরানো নিয়ে সংঘর্ষে যুবদল কর্মী নিহত, আহত ৮ ঢাকা আদালতে ভূমি দখল সংক্রান্ত নতুন আদেশ: প্রতিবেদনের নির্দেশ ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবরের লগি-বৈঠা তাণ্ডব বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক কলঙ্কজনক অধ্যায় — জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমান বিতর্কিত ব্যক্তিদের থাকলে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবে: আমীর খসরুজেটিভি নিউজ বাংলা গুম হত্যার চেয়েও নিকৃষ্টতম অপরাধ : আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল সাভারে “আফজাল সন্দেশে” ভয়াবহ ভেজাল শিশু খাদ্য উৎপাদন — ময়লা, দূর্গন্ধ ও রাসায়নিকে তৈরির অভিযোগ

বাজারে আগুন, পকেটে ধস,টিকে থাকা এখন সংগ্রাম ‎ ‎জেটিভি নিউজ বাংলা | সম্পাদকীয় ‎ ‎রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধিতে সাধারণ মানুষের জীবনে নেমে এসেছে চরম দুর্ভোগ। বাজারে গিয়ে এখন আর আগের মতো ঝুড়ি ভর্তি করে কেনাকাটা করা সম্ভব নয়। নির্ধারিত বাজেট নিয়েও ক্রেতাদের হিমশিম খেতে হচ্ছে। অনেকেই অভিযোগ করছেন, সরকার সব কিছু করতে পারলেও বাজারদর নিয়ন্ত্রণে যেন একেবারেই অসহায়। প্রশাসনের কার্যকর তদারকি না থাকায় ব্যবসায়ীরা নিজেদের মতো করে দাম বাড়াচ্ছেন। ‎ ‎শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) রাজধানীর বিভিন্ন খুচরা বাজার ঘুরে দেখা যায়—সবজি, মাছ, ডিম, মুরগি থেকে শুরু করে চাল-ডাল পর্যন্ত প্রায় সব কিছুর দাম বেড়েছে। কাঁচা মরিচ, পেঁয়াজ, আলু, টমেটোসহ প্রতিটি সবজির কেজিপ্রতি দাম বেড়েছে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে। শীত মৌসুম ঘনিয়ে এলেও সবজির দাম এখনো সাধারণের নাগালের বাইরে। ফলে অনেকেই এখন মাংস খাওয়াকে বিলাসিতা মনে করছেন। ‎ ‎সাভার এলাকার অটোরিকশা চালক মোহাম্মদ হারুন মিয়া (৩০) জেটিভি নিউজ বাংলাকে জানান, “গত চার দিন পরে গাড়ি নিয়ে বের হয়েছি, তেমন ইনকাম নেই। দিনে কোনো রকমে ৮০০ থেকে ১,০০০ টাকা পাই। কিন্তু প্রতিদিন এনজিওর কিস্তি দিতে হয় ৪৫০ টাকা। সংসারে মা-বাবা, স্ত্রী ও দুই সন্তান—ছেলে ক্লাস থ্রিতে, মেয়ে ক্লাস সেভেনে পড়ে। দুই রুমের ভাড়া বাসায় থাকি, ভাড়া ৫,০০০ টাকা। এখন আর সংসার চালাতে পারি না। রাতে ঘুমাতে গেলেও ঘুম আসে না—চিন্তায় শরীরটাও দুর্বল হয়ে যাচ্ছে।” ‎ ‎তিনি আরও বলেন, “প্রতিদিন বাজারে গেলে মনে হয় যুদ্ধ করতে যাচ্ছি। ৫০০ টাকায় এখন কিছুই কেনা যায় না। ১,০০০ টাকা নিয়ে গেলেও দুই–তিনটি জিনিস কিনে টাকা শেষ হয়ে যায়। মাছ-মাংস এখন বিলাসী জিনিস হয়ে গেছে। কোরবানির ঈদ ছাড়া গরুর মাংস খাওয়ার কথা ভাবাই যায় না। সরকার সব কিছু করতে পারে, কিন্তু বাজারদর নিয়ন্ত্রণে যেন একেবারেই অসহায়।” ‎ ‎অর্থনীতিবিদদের মতে, পণ্যের সরবরাহ চেইনে অসঙ্গতি, মজুদদারি এবং প্রশাসনিক মনিটরিংয়ের ঘাটতিই বাজার অস্থিরতার মূল কারণ। নিয়মিত বাজার তদারকি ও কার্যকর মূল্য নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা না নিলে পরিস্থিতি আরও জটিল হতে পারে বলে তারা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। ‎ ‎আসন্ন রোজা ও মৌসুমকে ঘিরে যাতে নতুন করে পণ্যের দাম না বাড়ে, বরং নিত্যপণ্যের বাজারে দ্রুত স্থিতিশীলতা ফিরে আসে—এমনটাই প্রত্যাশা সাধারণ ক্রেতা ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির। ‎ ‎ ‎

  • Reporter Name
  • আপডেট সময় ০১:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৫
  • ১২ বার পড়া হয়েছে

বাজারে আগুন, পকেটে ধস,টিকে থাকা এখন সংগ্রাম

জেটিভি নিউজ বাংলা | সম্পাদকীয়

‎রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধিতে সাধারণ মানুষের জীবনে নেমে এসেছে চরম দুর্ভোগ। বাজারে গিয়ে এখন আর আগের মতো ঝুড়ি ভর্তি করে কেনাকাটা করা সম্ভব নয়। নির্ধারিত বাজেট নিয়েও ক্রেতাদের হিমশিম খেতে হচ্ছে। অনেকেই অভিযোগ করছেন, সরকার সব কিছু করতে পারলেও বাজারদর নিয়ন্ত্রণে যেন একেবারেই অসহায়। প্রশাসনের কার্যকর তদারকি না থাকায় ব্যবসায়ীরা নিজেদের মতো করে দাম বাড়াচ্ছেন।

শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) রাজধানীর বিভিন্ন খুচরা বাজার ঘুরে দেখা যায়—সবজি, মাছ, ডিম, মুরগি থেকে শুরু করে চাল-ডাল পর্যন্ত প্রায় সব কিছুর দাম বেড়েছে। কাঁচা মরিচ, পেঁয়াজ, আলু, টমেটোসহ প্রতিটি সবজির কেজিপ্রতি দাম বেড়েছে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে। শীত মৌসুম ঘনিয়ে এলেও সবজির দাম এখনো সাধারণের নাগালের বাইরে। ফলে অনেকেই এখন মাংস খাওয়াকে বিলাসিতা মনে করছেন। ‎সাভার এলাকার অটোরিকশা চালক মোহাম্মদ হারুন মিয়া (৩০) জেটিভি নিউজ বাংলাকে জানান, “গত চার দিন পরে গাড়ি নিয়ে বের হয়েছি, তেমন ইনকাম নেই। দিনে কোনো রকমে ৮০০ থেকে ১,০০০ টাকা পাই। কিন্তু প্রতিদিন এনজিওর কিস্তি দিতে হয় ৪৫০ টাকা। সংসারে মা-বাবা, স্ত্রী ও দুই সন্তান—ছেলে ক্লাস থ্রিতে, মেয়ে ক্লাস সেভেনে পড়ে। দুই রুমের ভাড়া বাসায় থাকি, ভাড়া ৫,০০০ টাকা। এখন আর সংসার চালাতে পারি না। রাতে ঘুমাতে গেলেও ঘুম আসে না—চিন্তায় শরীরটাও দুর্বল হয়ে যাচ্ছে।” ‎তিনি আরও বলেন, “প্রতিদিন বাজারে গেলে মনে হয় যুদ্ধ করতে যাচ্ছি। ৫০০ টাকায় এখন কিছুই কেনা যায় না। ১,০০০ টাকা নিয়ে গেলেও দুই–তিনটি জিনিস কিনে টাকা শেষ হয়ে যায়। মাছ-মাংস এখন বিলাসী জিনিস হয়ে গেছে। কোরবানির ঈদ ছাড়া গরুর মাংস খাওয়ার কথা ভাবাই যায় না। সরকার সব কিছু করতে পারে, কিন্তু বাজারদর নিয়ন্ত্রণে যেন একেবারেই অসহায়।” ‎অর্থনীতিবিদদের মতে, পণ্যের সরবরাহ চেইনে অসঙ্গতি, মজুদদারি এবং প্রশাসনিক মনিটরিংয়ের ঘাটতিই বাজার অস্থিরতার মূল কারণ। নিয়মিত বাজার তদারকি ও কার্যকর মূল্য নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা না নিলে পরিস্থিতি আরও জটিল হতে পারে বলে তারা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। আসন্ন রোজা ও মৌসুমকে ঘিরে যাতে নতুন করে পণ্যের দাম না বাড়ে, বরং নিত্যপণ্যের বাজারে দ্রুত স্থিতিশীলতা ফিরে আসে—এমনটাই প্রত্যাশা সাধারণ ক্রেতা ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির।

ট্যাগস

জনপ্রিয় সংবাদ

জরুরি সংবাদ সম্মেলনে আসছে এনসিপির গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা

বাজারে আগুন, পকেটে ধস,টিকে থাকা এখন সংগ্রাম ‎ ‎জেটিভি নিউজ বাংলা | সম্পাদকীয় ‎ ‎রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধিতে সাধারণ মানুষের জীবনে নেমে এসেছে চরম দুর্ভোগ। বাজারে গিয়ে এখন আর আগের মতো ঝুড়ি ভর্তি করে কেনাকাটা করা সম্ভব নয়। নির্ধারিত বাজেট নিয়েও ক্রেতাদের হিমশিম খেতে হচ্ছে। অনেকেই অভিযোগ করছেন, সরকার সব কিছু করতে পারলেও বাজারদর নিয়ন্ত্রণে যেন একেবারেই অসহায়। প্রশাসনের কার্যকর তদারকি না থাকায় ব্যবসায়ীরা নিজেদের মতো করে দাম বাড়াচ্ছেন। ‎ ‎শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) রাজধানীর বিভিন্ন খুচরা বাজার ঘুরে দেখা যায়—সবজি, মাছ, ডিম, মুরগি থেকে শুরু করে চাল-ডাল পর্যন্ত প্রায় সব কিছুর দাম বেড়েছে। কাঁচা মরিচ, পেঁয়াজ, আলু, টমেটোসহ প্রতিটি সবজির কেজিপ্রতি দাম বেড়েছে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে। শীত মৌসুম ঘনিয়ে এলেও সবজির দাম এখনো সাধারণের নাগালের বাইরে। ফলে অনেকেই এখন মাংস খাওয়াকে বিলাসিতা মনে করছেন। ‎ ‎সাভার এলাকার অটোরিকশা চালক মোহাম্মদ হারুন মিয়া (৩০) জেটিভি নিউজ বাংলাকে জানান, “গত চার দিন পরে গাড়ি নিয়ে বের হয়েছি, তেমন ইনকাম নেই। দিনে কোনো রকমে ৮০০ থেকে ১,০০০ টাকা পাই। কিন্তু প্রতিদিন এনজিওর কিস্তি দিতে হয় ৪৫০ টাকা। সংসারে মা-বাবা, স্ত্রী ও দুই সন্তান—ছেলে ক্লাস থ্রিতে, মেয়ে ক্লাস সেভেনে পড়ে। দুই রুমের ভাড়া বাসায় থাকি, ভাড়া ৫,০০০ টাকা। এখন আর সংসার চালাতে পারি না। রাতে ঘুমাতে গেলেও ঘুম আসে না—চিন্তায় শরীরটাও দুর্বল হয়ে যাচ্ছে।” ‎ ‎তিনি আরও বলেন, “প্রতিদিন বাজারে গেলে মনে হয় যুদ্ধ করতে যাচ্ছি। ৫০০ টাকায় এখন কিছুই কেনা যায় না। ১,০০০ টাকা নিয়ে গেলেও দুই–তিনটি জিনিস কিনে টাকা শেষ হয়ে যায়। মাছ-মাংস এখন বিলাসী জিনিস হয়ে গেছে। কোরবানির ঈদ ছাড়া গরুর মাংস খাওয়ার কথা ভাবাই যায় না। সরকার সব কিছু করতে পারে, কিন্তু বাজারদর নিয়ন্ত্রণে যেন একেবারেই অসহায়।” ‎ ‎অর্থনীতিবিদদের মতে, পণ্যের সরবরাহ চেইনে অসঙ্গতি, মজুদদারি এবং প্রশাসনিক মনিটরিংয়ের ঘাটতিই বাজার অস্থিরতার মূল কারণ। নিয়মিত বাজার তদারকি ও কার্যকর মূল্য নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা না নিলে পরিস্থিতি আরও জটিল হতে পারে বলে তারা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। ‎ ‎আসন্ন রোজা ও মৌসুমকে ঘিরে যাতে নতুন করে পণ্যের দাম না বাড়ে, বরং নিত্যপণ্যের বাজারে দ্রুত স্থিতিশীলতা ফিরে আসে—এমনটাই প্রত্যাশা সাধারণ ক্রেতা ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির। ‎ ‎ ‎

আপডেট সময় ০১:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৫

বাজারে আগুন, পকেটে ধস,টিকে থাকা এখন সংগ্রাম

জেটিভি নিউজ বাংলা | সম্পাদকীয়

‎রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধিতে সাধারণ মানুষের জীবনে নেমে এসেছে চরম দুর্ভোগ। বাজারে গিয়ে এখন আর আগের মতো ঝুড়ি ভর্তি করে কেনাকাটা করা সম্ভব নয়। নির্ধারিত বাজেট নিয়েও ক্রেতাদের হিমশিম খেতে হচ্ছে। অনেকেই অভিযোগ করছেন, সরকার সব কিছু করতে পারলেও বাজারদর নিয়ন্ত্রণে যেন একেবারেই অসহায়। প্রশাসনের কার্যকর তদারকি না থাকায় ব্যবসায়ীরা নিজেদের মতো করে দাম বাড়াচ্ছেন।

শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) রাজধানীর বিভিন্ন খুচরা বাজার ঘুরে দেখা যায়—সবজি, মাছ, ডিম, মুরগি থেকে শুরু করে চাল-ডাল পর্যন্ত প্রায় সব কিছুর দাম বেড়েছে। কাঁচা মরিচ, পেঁয়াজ, আলু, টমেটোসহ প্রতিটি সবজির কেজিপ্রতি দাম বেড়েছে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে। শীত মৌসুম ঘনিয়ে এলেও সবজির দাম এখনো সাধারণের নাগালের বাইরে। ফলে অনেকেই এখন মাংস খাওয়াকে বিলাসিতা মনে করছেন। ‎সাভার এলাকার অটোরিকশা চালক মোহাম্মদ হারুন মিয়া (৩০) জেটিভি নিউজ বাংলাকে জানান, “গত চার দিন পরে গাড়ি নিয়ে বের হয়েছি, তেমন ইনকাম নেই। দিনে কোনো রকমে ৮০০ থেকে ১,০০০ টাকা পাই। কিন্তু প্রতিদিন এনজিওর কিস্তি দিতে হয় ৪৫০ টাকা। সংসারে মা-বাবা, স্ত্রী ও দুই সন্তান—ছেলে ক্লাস থ্রিতে, মেয়ে ক্লাস সেভেনে পড়ে। দুই রুমের ভাড়া বাসায় থাকি, ভাড়া ৫,০০০ টাকা। এখন আর সংসার চালাতে পারি না। রাতে ঘুমাতে গেলেও ঘুম আসে না—চিন্তায় শরীরটাও দুর্বল হয়ে যাচ্ছে।” ‎তিনি আরও বলেন, “প্রতিদিন বাজারে গেলে মনে হয় যুদ্ধ করতে যাচ্ছি। ৫০০ টাকায় এখন কিছুই কেনা যায় না। ১,০০০ টাকা নিয়ে গেলেও দুই–তিনটি জিনিস কিনে টাকা শেষ হয়ে যায়। মাছ-মাংস এখন বিলাসী জিনিস হয়ে গেছে। কোরবানির ঈদ ছাড়া গরুর মাংস খাওয়ার কথা ভাবাই যায় না। সরকার সব কিছু করতে পারে, কিন্তু বাজারদর নিয়ন্ত্রণে যেন একেবারেই অসহায়।” ‎অর্থনীতিবিদদের মতে, পণ্যের সরবরাহ চেইনে অসঙ্গতি, মজুদদারি এবং প্রশাসনিক মনিটরিংয়ের ঘাটতিই বাজার অস্থিরতার মূল কারণ। নিয়মিত বাজার তদারকি ও কার্যকর মূল্য নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা না নিলে পরিস্থিতি আরও জটিল হতে পারে বলে তারা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। আসন্ন রোজা ও মৌসুমকে ঘিরে যাতে নতুন করে পণ্যের দাম না বাড়ে, বরং নিত্যপণ্যের বাজারে দ্রুত স্থিতিশীলতা ফিরে আসে—এমনটাই প্রত্যাশা সাধারণ ক্রেতা ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির।